৭ এপ্রিল রবিবার রাজধানীর সোবহানবাগ গ্রীন গার্ডেনে বাংলাদেশ কার্ডিওভাসকুলার রিসার্চ ফাউন্ডেশন এবং বাংলাদেশ ইন্টারভেশনাল সি৩ একাডেমি যৌথভাবে আয়োজন করে এক বৈজ্ঞানিক অধিবেশনের। আয়োজনের শিরোনাম ছিল ‘জার্নি বিয়ন্ড ৪ডি লার্নিং : রিডিফাইন এন্ড রিম্যাজিং মেডিকেল এডুকেশন’।
বৈজ্ঞানিক এ অধিবেশনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএসএমএমইউর মাননীয় উপাচার্য প্রফেচর ডা. দ্বীন মো. নুরুল হক। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইমেরিটাস প্রফেসর এবিএম আব্দুল্লাহ। আয়োজনে বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রফেসর ডা. চৌধুরী মেশকাত আহমেদ ও প্রফেসর ডা. এস এম মোস্তফা জামান।
আয়োজনে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রফেসর ডা. চৌধুরী মেশকাত আহমেদ। তিনি তার প্রবন্ধ পাঠ করেন ফোর ডাইমেনশনাল এডুকেশন নিয়ে। এরপর বক্তব্য রাখেন প্রফেসর ডা. এস এম মোস্তফা জামান। তিনি প্রাইমারি পিসিআই নিয়ে প্রবন্ধ পাঠ করেন।
এরপর বিশেষ অতিথি ইমেরিটাস প্রফেসর এবিএম আব্দুল্লাহ সবাইকে শুভেচ্ছা জানান। তারপর প্রধান অতিথি প্রফেসর ডা. দ্বীন মো. নুরুল হক তার বক্তব্যে বলেন, ‘সুন্দর এমন আয়োজনের জন্য আয়োজকদের সাধুবাদ জানান। প্রবন্ধগুলোর বিষয়ের তিনি প্রশংসা করেন। যা মেডিকেল পড়াশুনায় গুরুত্ব বহন করবে, এতে ভবিষ্যতে দক্ষ মেডিকেল শিক্ষক পাওয়া যাবে।’
আয়োজনের পৃষ্ঠপোশকতায় ছিল রেনাটা পিএলসি। রেনাটা পিএলসি এর পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন, রেনাটা পিএলসি এর মার্কেটিং ম্যানেজার জনাব আল ইসতিয়াক উর রহমান। তিনি তার বক্তব্যে বাংলাদেশ কার্ডিওভাসকুলার রিসার্চ ফাউন্ডেশনকে ধন্যবাদ জানান এমন একটি আয়োজনে রেনাটা পিএলসিকে সম্পৃক্ত করার জন্য। তিনি তার বক্তব্যে রেনাটা পিএলসি এর ঔষধের গুনগত মান এবং বাংলাদেশের হেলথ্ কেয়ারে রেনাটা পিএলসি এর অবদানের উপর আলোকপাত করেন। বর্তমানে রেনাটা পিএলসি এর ৬৯টি বায়োইকুইভ্যালেন্ট প্রোডাক্ট রয়েছে যা বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন উন্নতদেশেও রপ্তানি হচ্ছে এবং এই উন্নয়নের যাত্রায় আমাদের সম্মানিত চিকিৎসকবৃন্দের অসামান্য অবদানের কথা উল্লেখ করে তিনি অনুষ্ঠানে উপস্থিত সম্মানিত চিকিৎসকবৃন্দের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
আয়োজনে সাইন্টিফিক পাটর্নার ছিল রেনাটা পিএলসি এবং পাওয়ার্ড বাই ছিল রোলিপ।